হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার প্ল্যান্টে (যেমনঃ আমাদের কাপ্তাই) পানির বিভব শক্তিকে কাজে লাগিয়ে টারবাইন চালানো হয়। সহজ ভাষায় বলতে গেলে একটা উঁচু জায়গায় (টারবাইনের সাপেক্ষে) পানিকে আটকানো হয়।বাধ দিয়ে এই কাজটা করা হয়। ঐ উঁচু স্থানের পানিকে যখন নিচের দিকে পড়তে দেয়া হয় তা প্রচন্ড বেগ নিয়ে পড়ে। এই পানি ফ্লো করে টারবাইনের চাকাকে ঘোরায়। টারবাইনটা তখন ঘোরা শুরু করে এবং টারবাইনের শ্যাফটের সাথে কানেক্টেড করা থাকে জেনারেটরের শ্যাফট। তাই জেনারেটরটাও ঘুরতে থাকে এবং কারেন্ট তৈরি হয়।
চিত্রঃ একটি হাইড্রোলিক পাওয়ার প্ল্যান্ট লে - আউট।
থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টে একটা বয়লার থাকে যাতে পানিকে বাষ্পে পরিণত করা হয়। এই বাষ্পকে প্রবাহিত করা হয় উচ্চ বেগে টারবাইনের দিকে। এই বাষ্পই টারবাইনকে ঘোরায় আর টারবাইন ঘোরায় জেনারেটরকে। এভাবেই কারেন্ট তৈরি হয়।
নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে বয়লারের জায়গায় নিউক্লিয়ার রিএক্টর থাকে। এই রিএক্টরে নিউক্লিয়ার ফিশন রিএকশন হয়। ফলে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয়। এই তাপকে কাজে লাগিয়ে পানিকে বাষ্পে পরিণত করা হয়। ঐ বাষ্প প্রবাহিত করে টারবাইন ঘোরানো হয়।
সুত্রঃ-
চিত্রঃ একটি হাইড্রোলিক পাওয়ার প্ল্যান্ট লে - আউট।
থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টে একটা বয়লার থাকে যাতে পানিকে বাষ্পে পরিণত করা হয়। এই বাষ্পকে প্রবাহিত করা হয় উচ্চ বেগে টারবাইনের দিকে। এই বাষ্পই টারবাইনকে ঘোরায় আর টারবাইন ঘোরায় জেনারেটরকে। এভাবেই কারেন্ট তৈরি হয়।
নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে বয়লারের জায়গায় নিউক্লিয়ার রিএক্টর থাকে। এই রিএক্টরে নিউক্লিয়ার ফিশন রিএকশন হয়। ফলে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয়। এই তাপকে কাজে লাগিয়ে পানিকে বাষ্পে পরিণত করা হয়। ঐ বাষ্প প্রবাহিত করে টারবাইন ঘোরানো হয়।
সুত্রঃ-
Hazar Moner Kache Proshno Rekhe Lyrics
ReplyDelete