ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন সম্পর্কে কিছু সহজ ধারনাঃ
উৎপাদন কেন্দ্র হতে আবাসিক ভবন পর্যন্ত বিদ্যুৎ পৌছানোর নিমিত্তে পরিবাহী তারের এক বিশাল নেটওয়ার্ক ব্যবহূত হয়।
উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন সাব স্টেশন পর্যন্ত উচ্চ পাওয়ার পরিবহনের জন্য যে বিশাল বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্ক ব্যবহূত হয়,সেটি ট্রান্সমিশন লাইন।
সাব স্টেশন থেকে গ্রাহক প্রান্তে অর্থাৎ আবাসিক এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরনের জন্য যে বৈদূতিক নেটওয়ার্ক ব্যবহূত হয়, সেটি হচ্ছে ডিস্ট্রিবিশন।
ওভারহেড/আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যবস্থায় এসি (অলটারনেটিং কারেন্ট) বা ডিসি (ডাইরেক্ট কারেন্ট) যে কোন পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক পাওয়ার ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন হতে পারে।
ওভারহেড সিস্টেমের তুলনায় আন্ডারগ্রাউন্ড সিস্টেম অধিক ব্যয় বহূল। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র ওভারহেড ট্রান্সমিশন ও ডিস্টিবিউশন সিস্টেম প্রচলিত।
উৎপাদন ও বিতরণের জন্য সর্বাপেক্ষা ভাল পদ্ধতি হল এসি ব্যবস্থা এবং ট্রান্সমিশন এর জন্য ডিসি ব্যবস্থা। এসি, লং ডিস্টেন্স ট্রান্সমিশনে ব্যবহৃত হয় মূলত দুটো কারণে । প্রথমত – এ সি’র ভোল্টেজ দরকার মতো সহজেই বাড়ানো বা কমানো যায় ট্রান্সফরমারের সাহায্যে । যেমন একটা স্টেপডাউন ট্রান্সফরমারের দ্বারা চার লক্ষ ভোল্টেজের একটা ট্রান্সমিশন লাইন থেকে বাড়ির ব্যবহারের জন্য ২২০ ভোল্টেজে পরিবর্তন করা যায় । দ্বিতীয় কারণ হল ট্রান্সমিশনে হাই ভোল্টেজে এ-সি ব্যবহার করলে ট্রান্সমিশন লস বা ক্ষতির পরিমাণ যথেষ্ট কম।
এবার দেখি ‘ফিডার’ কি এবং এর কাজ কিঃ
জনবহুল এলাকা, কারখানা বা আবাসিক এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করার লক্ষে উচ্চ ভোল্টেজ উপকেন্দ্র বা গ্রিড উপকেন্দ্র হতে বিভিন্ন লোড সেন্টারে বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রদানের জন্য যে untapped লাইন নির্মাণ করা হয় তাকে ফিডার বলে।
জেনারেটিং স্টেশনের সহিত সংযোগ সাধনকারী মোটা পরিবাহীকে ফিডার বলে, যার কোন ট্যাপিং থাকেনা। পক্ষান্তরে গ্রাহকের সার্ভিস মেইনের সহিত সংযোগ সাধনকারী ট্যাপিং যুক্ত পরিবাহীকে ডিস্ট্রিবিউটর বলে, যার সমস্ত দৈর্ঘ্য বরাবর কারেন্টের মান বিভিন্ন হয়।
সার্ভিস মেইন অপেক্ষাকৃত চিকন ক্যাবল বিশেষ যার মাধ্যমে গ্রাহকদের পাওয়ার সরবরাহ করা হয়। এটি ডিস্ট্রিবিউটরের সহিত সংযোগ থাকে। কিন্তু ডিস্ট্রিবিউটর সরাসরি ফিডারের সহিত সংযোগ থাকে।
উৎপাদন কেন্দ্র হতে আবাসিক ভবন পর্যন্ত বিদ্যুৎ পৌছানোর নিমিত্তে পরিবাহী তারের এক বিশাল নেটওয়ার্ক ব্যবহূত হয়।
উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন সাব স্টেশন পর্যন্ত উচ্চ পাওয়ার পরিবহনের জন্য যে বিশাল বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্ক ব্যবহূত হয়,সেটি ট্রান্সমিশন লাইন।
সাব স্টেশন থেকে গ্রাহক প্রান্তে অর্থাৎ আবাসিক এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরনের জন্য যে বৈদূতিক নেটওয়ার্ক ব্যবহূত হয়, সেটি হচ্ছে ডিস্ট্রিবিশন।
ওভারহেড/আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যবস্থায় এসি (অলটারনেটিং কারেন্ট) বা ডিসি (ডাইরেক্ট কারেন্ট) যে কোন পদ্ধতিতে বৈদ্যুতিক পাওয়ার ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন হতে পারে।
ওভারহেড সিস্টেমের তুলনায় আন্ডারগ্রাউন্ড সিস্টেম অধিক ব্যয় বহূল। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র ওভারহেড ট্রান্সমিশন ও ডিস্টিবিউশন সিস্টেম প্রচলিত।
উৎপাদন ও বিতরণের জন্য সর্বাপেক্ষা ভাল পদ্ধতি হল এসি ব্যবস্থা এবং ট্রান্সমিশন এর জন্য ডিসি ব্যবস্থা। এসি, লং ডিস্টেন্স ট্রান্সমিশনে ব্যবহৃত হয় মূলত দুটো কারণে । প্রথমত – এ সি’র ভোল্টেজ দরকার মতো সহজেই বাড়ানো বা কমানো যায় ট্রান্সফরমারের সাহায্যে । যেমন একটা স্টেপডাউন ট্রান্সফরমারের দ্বারা চার লক্ষ ভোল্টেজের একটা ট্রান্সমিশন লাইন থেকে বাড়ির ব্যবহারের জন্য ২২০ ভোল্টেজে পরিবর্তন করা যায় । দ্বিতীয় কারণ হল ট্রান্সমিশনে হাই ভোল্টেজে এ-সি ব্যবহার করলে ট্রান্সমিশন লস বা ক্ষতির পরিমাণ যথেষ্ট কম।
এবার দেখি ‘ফিডার’ কি এবং এর কাজ কিঃ
জনবহুল এলাকা, কারখানা বা আবাসিক এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করার লক্ষে উচ্চ ভোল্টেজ উপকেন্দ্র বা গ্রিড উপকেন্দ্র হতে বিভিন্ন লোড সেন্টারে বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রদানের জন্য যে untapped লাইন নির্মাণ করা হয় তাকে ফিডার বলে।
জেনারেটিং স্টেশনের সহিত সংযোগ সাধনকারী মোটা পরিবাহীকে ফিডার বলে, যার কোন ট্যাপিং থাকেনা। পক্ষান্তরে গ্রাহকের সার্ভিস মেইনের সহিত সংযোগ সাধনকারী ট্যাপিং যুক্ত পরিবাহীকে ডিস্ট্রিবিউটর বলে, যার সমস্ত দৈর্ঘ্য বরাবর কারেন্টের মান বিভিন্ন হয়।
সার্ভিস মেইন অপেক্ষাকৃত চিকন ক্যাবল বিশেষ যার মাধ্যমে গ্রাহকদের পাওয়ার সরবরাহ করা হয়। এটি ডিস্ট্রিবিউটরের সহিত সংযোগ থাকে। কিন্তু ডিস্ট্রিবিউটর সরাসরি ফিডারের সহিত সংযোগ থাকে।
0 comments:
Post a Comment