কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সূর্যের উত্তর ও দক্ষিণ- এ দুই চৌম্বক মেরু উল্টে যাবে। তথ্যটি সর্বনাশা মহা দুর্যোগের মতো শোনালেও ভয়ের কিছু নেই। আপনাদের বাঁচার জন্য লুকোতে হবে না। প্রাকৃতিক নিয়মেই এ ঘটনা প্রতি ১১ বছরে একবার ঘটে। এসব তথ্য জানিয়েছে নাসা।
গত আগস্টেই নাসা জানিয়েছিল, আগামী ৩/৪ মাসের মধ্যে সূর্য তার চৌম্বক মেরু পরিবর্তন করবে। কিন্তু ঠিক কবে বা কোন সময়টাতে ঘটনাটি ঘটবে তা বলা সম্ভব নয়।
নাসা আরো জানায়, চৌম্বক মেরু পরিবর্তনের সময় বিশাল এই নক্ষত্রের পুরো এলাকাজুড়ে গনগনে আগুনের ঢেউ বয়ে যায়। এর প্রভাবে মহাকাশে চৌম্বকক্ষেত্র বা চৌম্বকীয় ঝড় হতে পারে যা স্যাটেলাইট এবং রেডিওতে সমস্যা করবে। এটি সূর্যের অভ্যন্তরীন পরিবেশের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যার খুব অল্পই জানতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। তাই বিজ্ঞানী মহলে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে নতুন কিছু জানার জন্য।
মহাজাগতিক এ ঘটনাটি সবচেয়ে কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করবে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উইলকক্স সোলার অবজারভেটরি। এরা প্রতিদিন সূর্যের খবর নেয়।
উইলকক্সের পরিচালক টড হোয়েসিমা বলেন, মেরু পরিবর্তনের পটভূমি পুরো ১১ বছর ধরে গড়ে উঠতে থাকে। সূর্যের ভিতরে নানা স্থানে অতিমাত্রার চৌম্বক ক্ষেত্র জন্ম নেয় যাদের বলা হয় সানস্পটস। আর এই চৌম্বক ক্ষেত্রগুলোই ধীরে ধীরে দুই মেরুর দিকে এগোতে থাকে। শেষ পর্যন্ত এই সানস্পটগুলো মেরুতে পৌঁছে ওখানকার চৌম্বক ক্ষেত্রকে নষ্ট করতে থাকে এবং একসময় তা শুন্যের কোঠায় নেমে আসে। এদিকে, ক্রমাগত আসতে থাকা সানস্পটগুলো দিয়ে ক্ষয়ে যাওয়া চৌম্বক মেরু পরিপূর্ণ হতে থাকে।
'এর ফলে কিছু বিস্ময়কর মহাজাগতিক আলোকচ্ছটা বা অরোরা দেখতে পারবেন পৃথিবীবাসী', বললেন টড। 'তবে এটা কোনো ক্ষতিকর দুর্যোগ নয় যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগতে হবে আমাদের', আশ্বস্তের বাণী দিলেন সবাইকে। সূত্র: ইন্টারনেট
গত আগস্টেই নাসা জানিয়েছিল, আগামী ৩/৪ মাসের মধ্যে সূর্য তার চৌম্বক মেরু পরিবর্তন করবে। কিন্তু ঠিক কবে বা কোন সময়টাতে ঘটনাটি ঘটবে তা বলা সম্ভব নয়।
নাসা আরো জানায়, চৌম্বক মেরু পরিবর্তনের সময় বিশাল এই নক্ষত্রের পুরো এলাকাজুড়ে গনগনে আগুনের ঢেউ বয়ে যায়। এর প্রভাবে মহাকাশে চৌম্বকক্ষেত্র বা চৌম্বকীয় ঝড় হতে পারে যা স্যাটেলাইট এবং রেডিওতে সমস্যা করবে। এটি সূর্যের অভ্যন্তরীন পরিবেশের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যার খুব অল্পই জানতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। তাই বিজ্ঞানী মহলে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে নতুন কিছু জানার জন্য।
মহাজাগতিক এ ঘটনাটি সবচেয়ে কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করবে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উইলকক্স সোলার অবজারভেটরি। এরা প্রতিদিন সূর্যের খবর নেয়।
উইলকক্সের পরিচালক টড হোয়েসিমা বলেন, মেরু পরিবর্তনের পটভূমি পুরো ১১ বছর ধরে গড়ে উঠতে থাকে। সূর্যের ভিতরে নানা স্থানে অতিমাত্রার চৌম্বক ক্ষেত্র জন্ম নেয় যাদের বলা হয় সানস্পটস। আর এই চৌম্বক ক্ষেত্রগুলোই ধীরে ধীরে দুই মেরুর দিকে এগোতে থাকে। শেষ পর্যন্ত এই সানস্পটগুলো মেরুতে পৌঁছে ওখানকার চৌম্বক ক্ষেত্রকে নষ্ট করতে থাকে এবং একসময় তা শুন্যের কোঠায় নেমে আসে। এদিকে, ক্রমাগত আসতে থাকা সানস্পটগুলো দিয়ে ক্ষয়ে যাওয়া চৌম্বক মেরু পরিপূর্ণ হতে থাকে।
'এর ফলে কিছু বিস্ময়কর মহাজাগতিক আলোকচ্ছটা বা অরোরা দেখতে পারবেন পৃথিবীবাসী', বললেন টড। 'তবে এটা কোনো ক্ষতিকর দুর্যোগ নয় যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগতে হবে আমাদের', আশ্বস্তের বাণী দিলেন সবাইকে। সূত্র: ইন্টারনেট
0 comments:
Post a Comment