নতুন গবেষণায় নতুন তথ্য বের করলেন বিজ্ঞানীরা, কুকুরের কিছু অসামঞ্জস্যপূর্ণ কিন্তু সংগঠিত বুদ্ধিমত্তা রয়েছে। মানুষের মতো এ প্রাণীটিরও ডান এবং বাম পাশের মস্তিষ্কের ভিন্ন কাজ রয়েছে। ইতালির একদল বিজ্ঞানী গবেষণায় দেখেছেন, কুকুরেরা তাদের ডান ও বাম দিকের অবস্থান অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করে।
ইতালির ট্রেনটো বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রেইন সায়েন্স সেন্টারের জর্জিয়ো ভ্যালোর্টিগারা বলেন, কুকুর তার সঙ্গী বা পালকের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব দেখাতে তার ডানদিকে অবস্থান করে। আবার পছন্দ হচ্ছে না এমন কিছু দেখলে বাম পাশে চলে আসে।
তাছাড়া লেজের নড়াচড়াতেও এদের মনোভাব ফুটে ওঠে। বামদিকের মগজ কাজে লাগায় লেজটি ডানপাশে নাড়াতে। আর ডানদিকের মগজ ক্রিয়াশীল হয় লেজটি বামে নাড়াতে। নতুন গবেষণায় আরো বের হয়ে এসেছে যে, কুকুর তার বাম পাশে অন্য কুকুরকে দেখলে তার লেজও বামদিকে বৃত্তাকার করে ঘোরাতে থাকে, তার হার্ট বিট বেড়ে যায় এবং তারা আতঙ্কগ্রস্ত হতে থাকে। আবার ডানদিকে অন্য কুকুরকে দেখলে তার মধ্যে শান্তভাব দেখা যায়।
বিপরীত দিকের কুকুরটির ক্ষেত্রেও বলা যায়, অপর কুকুরটি তার ডান পাশে অবস্থান নিয়ে বাম দিকে লেজ নাড়াচ্ছে, তাহলে সে বুঝে নেবে ওই কুকুরটি তার প্রতি বন্ধুসুলভ মনোভাব দেখাচ্ছে। তখন সেও বন্ধুসুলভ থাকবে। আবার বামে দাঁড়িয়ে ডান দিকে লেজের নড়াচড়ায় এদের মধ্যে তৈরি হবে বৈরি মনোভাব, জানালেন ভ্যালোর্টিগারা।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, কুকুরেরা তাদের এই মনোভাব প্রয়োজন মাফিক অন্য কুকুরকে দেখানোর জন্য করে না। বরং এগুলো তাদের বাম ও ডান পাশের মগজের স্বয়ংক্রিয় সহজাত প্রক্রিয়ার বহিঃপ্রকাশ। সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
ইতালির ট্রেনটো বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রেইন সায়েন্স সেন্টারের জর্জিয়ো ভ্যালোর্টিগারা বলেন, কুকুর তার সঙ্গী বা পালকের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব দেখাতে তার ডানদিকে অবস্থান করে। আবার পছন্দ হচ্ছে না এমন কিছু দেখলে বাম পাশে চলে আসে।
তাছাড়া লেজের নড়াচড়াতেও এদের মনোভাব ফুটে ওঠে। বামদিকের মগজ কাজে লাগায় লেজটি ডানপাশে নাড়াতে। আর ডানদিকের মগজ ক্রিয়াশীল হয় লেজটি বামে নাড়াতে। নতুন গবেষণায় আরো বের হয়ে এসেছে যে, কুকুর তার বাম পাশে অন্য কুকুরকে দেখলে তার লেজও বামদিকে বৃত্তাকার করে ঘোরাতে থাকে, তার হার্ট বিট বেড়ে যায় এবং তারা আতঙ্কগ্রস্ত হতে থাকে। আবার ডানদিকে অন্য কুকুরকে দেখলে তার মধ্যে শান্তভাব দেখা যায়।
বিপরীত দিকের কুকুরটির ক্ষেত্রেও বলা যায়, অপর কুকুরটি তার ডান পাশে অবস্থান নিয়ে বাম দিকে লেজ নাড়াচ্ছে, তাহলে সে বুঝে নেবে ওই কুকুরটি তার প্রতি বন্ধুসুলভ মনোভাব দেখাচ্ছে। তখন সেও বন্ধুসুলভ থাকবে। আবার বামে দাঁড়িয়ে ডান দিকে লেজের নড়াচড়ায় এদের মধ্যে তৈরি হবে বৈরি মনোভাব, জানালেন ভ্যালোর্টিগারা।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, কুকুরেরা তাদের এই মনোভাব প্রয়োজন মাফিক অন্য কুকুরকে দেখানোর জন্য করে না। বরং এগুলো তাদের বাম ও ডান পাশের মগজের স্বয়ংক্রিয় সহজাত প্রক্রিয়ার বহিঃপ্রকাশ। সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
0 comments:
Post a Comment